Post by Admin on Oct 18, 2015 16:54:15 GMT 6
বিপিএল-এর তৃতীয় আসরের স্বার্থে এরই মধ্যে বলিদান বাংলাদেশের ৬ আইকন ক্রিকেটার। মাশরাফি বিন মূতর্জা, মুশফিকুর রহীম, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ ও নাসির হোসেনের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ৩৫ লাখ টাকা। সেই তুলনায় বিদেশী তারকা ক্রিকেটারদের সর্বোচ মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ হাজার ডলার। এই মূল্য বৈষম্য মেনে নিয়ে এই আসরে অংশ নিবেন সাকিব-তামিমরা। তাই বিপিএল’র দল নির্বাচনের জন্য তাদের দেয়া হয়েছিল স্বাধীনতা। যেন নিজেদের ইচ্ছায় পছন্দের দলে খেলতে পারেন। কিন্তু গতকাল বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের এক সভায় সেই সিদ্ধান্তের পরিবর্তন করা হয়। আইকন ক্রিকেটাররা এবার নিজেদের ইচ্ছামতো নয়, দল পাবেন লটারি ভাগ্যে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য ও বিসিবি’র মিডিয়া বিভাগের চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস। তিনি বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আইকন ক্রিকেটাররা স্বাধীনভাবে দল বেছে নিতে পারবে না। কিংবা আমরাও তাদের কোন দল চূড়ান্ত করে দেবো না। তারা দল পাবেন লটারির মাধ্যমে। এর কারণ, সাকিবকে পেতে হয়তো ৩/৪টা দলই প্রস্তুত থাকবে। আর তাকে না পেয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ হবে। তাই লটারি হলে আর কোন ঝামেলা থাকছে না।’
অন্যদিকে এই লটারি পদ্ধতি করে সাকিবদের আরেক দফা অবমূল্যায়ন করা হলো বলেও মনে করেন অনেক ক্রিকেট বোদ্ধা। ধারণা করা হচ্ছে- আইকন ক্রিকেটারদের দল নির্বাচনে স্বাধীনতা থাকলে তারা হয়তো দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আরও বেশি টাকা নিতে পারেন। আর সেটি যেন না করতে পারেন তাই লটারিতেই তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করবে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। এবার বিপিএল-এ প্রত্যেকটি দল সর্বোচ্চ ১২ জন বিদেশী ও ১৩ জন দেশী ক্রিকেটার রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। প্রতি ম্যাচে ৪ জন বিদেশী ক্রিকেটার খেলানো বাধ্যতামূলক।এই ক্ষেত্রেও দেশী ক্রিকেটাররা হয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তু। কারণ বিপিএল’র দেশী ক্রিকেটারদের তালিকাতে বর্তমানে নাম রয়েছে ১৩০ জনের বেশি ক্রিকেটারের। প্রথম তালিকায় ১২২ জন থাকলেও গতকাল সেই তালিকাতে যোগ হয়েছেন আরও ৮ থেকে ১০ জন ক্রিকেটার। প্রতিটি দল যদি সর্বোচ্চ ১৩ দেশী ক্রিকেটার দলে টানে তাতে মোট ৭৮ জন ক্রিকেটার খেলার সুযোগ পাবেন। সেই হিসেবে তালিকা থেকে প্রায় ৫২ জন দেশী ক্রিকেটার বিপিএল’র তৃতীয় আসর খেলার সুযোগ পাবেন না। এ বৈষম্য কমিয়ে দেশ ক্রিকেটারদের বেশি সুযোগ দেয়া যায় কিনা এমন প্রশ্নে জালাল ইউনুস বলেন, ‘এবার আসলে আমরা ১২ জন বিদেশী ক্রিকেটার রেজিস্ট্রেশনের কথা চূড়ান্ত করে ফেলেছি। বিদেশী ক্রিকেটারের কোটা কমিয়ে দেশী ক্রিকেটারের সংখ্যা বাড়ানোর ক্ষীণ সম্ভাবনা আছে। এটি নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাজিদের সঙ্গে কথা বলবো।’ ক্রিকেটার দলে টানার বিষয়ে ফ্যাঞ্চাইজিদের বাধ্যতামূলক কোন শর্ত চাপিয়ে না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। জালাল ইউনুস বলেন, ‘কোন ক্যাটাগরি থেকে ক্রিকেটার নেয়ার জন্য দলগুলোকে আমরা কোন শর্ত দেবো না। দলগুলো লটারিতে যে কোন ক্যাটাগরি থেকে নিজেদের ইচ্ছামতো খেলোয়াড় নিতে পারবে।’
অন্যদিকে এই লটারি পদ্ধতি করে সাকিবদের আরেক দফা অবমূল্যায়ন করা হলো বলেও মনে করেন অনেক ক্রিকেট বোদ্ধা। ধারণা করা হচ্ছে- আইকন ক্রিকেটারদের দল নির্বাচনে স্বাধীনতা থাকলে তারা হয়তো দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আরও বেশি টাকা নিতে পারেন। আর সেটি যেন না করতে পারেন তাই লটারিতেই তাদের ভাগ্য নির্ধারণ করবে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। এবার বিপিএল-এ প্রত্যেকটি দল সর্বোচ্চ ১২ জন বিদেশী ও ১৩ জন দেশী ক্রিকেটার রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। প্রতি ম্যাচে ৪ জন বিদেশী ক্রিকেটার খেলানো বাধ্যতামূলক।এই ক্ষেত্রেও দেশী ক্রিকেটাররা হয়েছেন ক্ষতিগ্রস্তু। কারণ বিপিএল’র দেশী ক্রিকেটারদের তালিকাতে বর্তমানে নাম রয়েছে ১৩০ জনের বেশি ক্রিকেটারের। প্রথম তালিকায় ১২২ জন থাকলেও গতকাল সেই তালিকাতে যোগ হয়েছেন আরও ৮ থেকে ১০ জন ক্রিকেটার। প্রতিটি দল যদি সর্বোচ্চ ১৩ দেশী ক্রিকেটার দলে টানে তাতে মোট ৭৮ জন ক্রিকেটার খেলার সুযোগ পাবেন। সেই হিসেবে তালিকা থেকে প্রায় ৫২ জন দেশী ক্রিকেটার বিপিএল’র তৃতীয় আসর খেলার সুযোগ পাবেন না। এ বৈষম্য কমিয়ে দেশ ক্রিকেটারদের বেশি সুযোগ দেয়া যায় কিনা এমন প্রশ্নে জালাল ইউনুস বলেন, ‘এবার আসলে আমরা ১২ জন বিদেশী ক্রিকেটার রেজিস্ট্রেশনের কথা চূড়ান্ত করে ফেলেছি। বিদেশী ক্রিকেটারের কোটা কমিয়ে দেশী ক্রিকেটারের সংখ্যা বাড়ানোর ক্ষীণ সম্ভাবনা আছে। এটি নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাজিদের সঙ্গে কথা বলবো।’ ক্রিকেটার দলে টানার বিষয়ে ফ্যাঞ্চাইজিদের বাধ্যতামূলক কোন শর্ত চাপিয়ে না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল। জালাল ইউনুস বলেন, ‘কোন ক্যাটাগরি থেকে ক্রিকেটার নেয়ার জন্য দলগুলোকে আমরা কোন শর্ত দেবো না। দলগুলো লটারিতে যে কোন ক্যাটাগরি থেকে নিজেদের ইচ্ছামতো খেলোয়াড় নিতে পারবে।’