Post by nazmul07bd on Oct 16, 2015 14:28:57 GMT 6
বিপিএলে দেশি ক্রিকেটারদের দাম বিদেশিদের চেয়ে অনেক কম! তবে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের দাবি, টুর্নামেন্টটিকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই এটা করতে হয়েছে।
বিপিএলে আইকন খেলোয়াড় হিসেবে সাকিব-মাশরাফি-তামিমদের প্রত্যেকের দাম ঠিক হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। অথচ বিদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে যাঁরা ‘এ’ গ্রেডে আছেন, তাঁদের দাম ৭০ হাজার মার্কিন ডলার করে। বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ৫৫ লাখ টাকা। গভর্নিং কাউন্সিলের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী বিদেশিদের মধ্যে ‘এ’ গ্রেডে আছেন ১৯ জন। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার হয়েই তাই বিদেশি অনেক খেলোয়াড়ের চেয়ে কম টাকা পাচ্ছেন সাকিব আল হাসান!
এখানেই শেষ নয়, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো নিজেরা যোগাযোগ করে এরই মধ্যে বেশ কজন বিদেশি ক্রিকেটারকে দলভুক্ত করেছে। যে তথ্যটি কাল বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক নিজেই দিয়েছেন। তাঁদের অনেকেই পারিশ্রমিকও পাচ্ছেন বেঁধে দেওয়া ৭০ হাজার ডলারের বেশি। সে ক্ষেত্রে সাকিব-তামিমদের চেয়ে অনেক বিদেশি খেলোয়াড়ের দাম পড়বে দ্বিগুণের চেয়েও বেশি!
গভর্নিং কাউন্সিল নির্ধারিত ক্যাটাগরিতেই রয়েছে দেশি-বিদেশির ব্যবধান। তারপরও ‘প্লেয়ার্স বাই চয়েস’-এর বাইরে ক্রিকেটারদের দলে নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মল্লিক বললেন, ‘টুর্নামেন্টের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য এ সুযোগটা দিতেই হতো। আফ্রিদি, গেইল, মালিকের মতো ক্রিকেটাররা ৭০ হাজার ডলারে আসতে চাইতেন না। এটা নিয়ে আমরা অনেকবার কথা বলেছি। সভা করে ঠিক করেছি। ৪-৫ জন ক্রিকেটারকে ৭০ হাজারের বেশিতে নিতে হয়েছে। টুর্নামেন্টের স্বার্থে নিতেই হতো।’
তবে সাকিব-তামিমদের যে আরও বেশি টাকা প্রাপ্য সেটাও স্বীকার করেন বিপিএলের সদস্যসচিব, ‘সাকিব কিন্তু ৩৫ লাখ টাকার ক্রিকেটার নন। কিংবা তামিম-মুশফিকের আরও বেশি পাওয়ার কথা। আমাদের আইকন ক্রিকেটারদের মান অবশ্যই বিদেশিদের চেয়ে কম না। কিন্তু আমরা ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের টিকে থাকার স্বার্থে এটা দরকার আছে।’
গ্রেড অনুযায়ী দামের চেয়েও বিদেশি খেলোয়াড়ের দাম কেন বেশি হচ্ছে সেটার কারণও বললেন মল্লিক, ‘দেখুন, এই ক্রিকেটাররা আমাদের তালিকায় থাকলে ৭০ হাজার ডলারের বেশি পেত না। কিন্তু ৬টি ফ্র্যাঞ্চাইজি যখন ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করবে, তখন তার দাম বাড়বেই! গেইলকে নিতে যেমন ৪টি ফ্র্যাঞ্চাইজি যোগাযোগ করেছে। সে তো বেশি চাইবেই।’
তবে যেসব খেলোয়াড় বেশি দামে বিক্রি হচ্ছেন তাঁদের ৭০ হাজার ডলারের বেশি পারিশ্রমিক আদায় করে দেওয়ার দায়িত্ব বিপিএল কমিটি নেবে না। মল্লিক স্পষ্ট করেই বললেন, ‘ধরুন, কোনো ক্রিকেটার ১ লাখ ৩০ হাজার ডলারে রাজি হলো। সে ক্ষেত্রে ক্রিকেটাররা এলে আমরা একটা ফর্ম ক্রিকেটারদের দিয়ে দেব। খেলার আগে ওঁদের এটাতে সই করতে হবে যে ৭০ হাজার ডলারের বেশি যা হবে, সেটার দায়িত্ব বোর্ড নেবে না।’
বাড়তি পারিশ্রমিকের দায়িত্বটা বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল না নিলেও কত টাকায় চুক্তি হয়েছে, সেটা জানাতে হবে বোর্ডকে। জমা দিতে হবে চুক্তিপত্রও।
Source: Prothom-alo
বিপিএলে আইকন খেলোয়াড় হিসেবে সাকিব-মাশরাফি-তামিমদের প্রত্যেকের দাম ঠিক হয়েছে ৩৫ লাখ টাকা। অথচ বিদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে যাঁরা ‘এ’ গ্রেডে আছেন, তাঁদের দাম ৭০ হাজার মার্কিন ডলার করে। বাংলাদেশি টাকায় যা প্রায় ৫৫ লাখ টাকা। গভর্নিং কাউন্সিলের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী বিদেশিদের মধ্যে ‘এ’ গ্রেডে আছেন ১৯ জন। বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার হয়েই তাই বিদেশি অনেক খেলোয়াড়ের চেয়ে কম টাকা পাচ্ছেন সাকিব আল হাসান!
এখানেই শেষ নয়, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো নিজেরা যোগাযোগ করে এরই মধ্যে বেশ কজন বিদেশি ক্রিকেটারকে দলভুক্ত করেছে। যে তথ্যটি কাল বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্যসচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক নিজেই দিয়েছেন। তাঁদের অনেকেই পারিশ্রমিকও পাচ্ছেন বেঁধে দেওয়া ৭০ হাজার ডলারের বেশি। সে ক্ষেত্রে সাকিব-তামিমদের চেয়ে অনেক বিদেশি খেলোয়াড়ের দাম পড়বে দ্বিগুণের চেয়েও বেশি!
গভর্নিং কাউন্সিল নির্ধারিত ক্যাটাগরিতেই রয়েছে দেশি-বিদেশির ব্যবধান। তারপরও ‘প্লেয়ার্স বাই চয়েস’-এর বাইরে ক্রিকেটারদের দলে নেওয়ার সুযোগ দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে মল্লিক বললেন, ‘টুর্নামেন্টের গ্রহণযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য এ সুযোগটা দিতেই হতো। আফ্রিদি, গেইল, মালিকের মতো ক্রিকেটাররা ৭০ হাজার ডলারে আসতে চাইতেন না। এটা নিয়ে আমরা অনেকবার কথা বলেছি। সভা করে ঠিক করেছি। ৪-৫ জন ক্রিকেটারকে ৭০ হাজারের বেশিতে নিতে হয়েছে। টুর্নামেন্টের স্বার্থে নিতেই হতো।’
তবে সাকিব-তামিমদের যে আরও বেশি টাকা প্রাপ্য সেটাও স্বীকার করেন বিপিএলের সদস্যসচিব, ‘সাকিব কিন্তু ৩৫ লাখ টাকার ক্রিকেটার নন। কিংবা তামিম-মুশফিকের আরও বেশি পাওয়ার কথা। আমাদের আইকন ক্রিকেটারদের মান অবশ্যই বিদেশিদের চেয়ে কম না। কিন্তু আমরা ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলেছি। টুর্নামেন্টের টিকে থাকার স্বার্থে এটা দরকার আছে।’
গ্রেড অনুযায়ী দামের চেয়েও বিদেশি খেলোয়াড়ের দাম কেন বেশি হচ্ছে সেটার কারণও বললেন মল্লিক, ‘দেখুন, এই ক্রিকেটাররা আমাদের তালিকায় থাকলে ৭০ হাজার ডলারের বেশি পেত না। কিন্তু ৬টি ফ্র্যাঞ্চাইজি যখন ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করবে, তখন তার দাম বাড়বেই! গেইলকে নিতে যেমন ৪টি ফ্র্যাঞ্চাইজি যোগাযোগ করেছে। সে তো বেশি চাইবেই।’
তবে যেসব খেলোয়াড় বেশি দামে বিক্রি হচ্ছেন তাঁদের ৭০ হাজার ডলারের বেশি পারিশ্রমিক আদায় করে দেওয়ার দায়িত্ব বিপিএল কমিটি নেবে না। মল্লিক স্পষ্ট করেই বললেন, ‘ধরুন, কোনো ক্রিকেটার ১ লাখ ৩০ হাজার ডলারে রাজি হলো। সে ক্ষেত্রে ক্রিকেটাররা এলে আমরা একটা ফর্ম ক্রিকেটারদের দিয়ে দেব। খেলার আগে ওঁদের এটাতে সই করতে হবে যে ৭০ হাজার ডলারের বেশি যা হবে, সেটার দায়িত্ব বোর্ড নেবে না।’
বাড়তি পারিশ্রমিকের দায়িত্বটা বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল না নিলেও কত টাকায় চুক্তি হয়েছে, সেটা জানাতে হবে বোর্ডকে। জমা দিতে হবে চুক্তিপত্রও।
Source: Prothom-alo